How To Install Custom Rom In Bangla. যেভাবে কাষ্টম রম ইনস্টল করবেন
কাস্টম রম সম্পর্কে হয়তবা অনেকের ধারণা আছে এবং অনেকের কাস্টম রম
সম্পর্কে ধারণা নেই তাই যাদের ধারণা নেই তাদের জন্য পুরোপুরি পোস্টটি পড়ার
অনুরোধ রইল….!!!
কাস্টম রম কিঃ কাস্টম রম ইন্সটল করার আগে প্রথমে আমাদের জানতে হবে এই কাস্টম রম কি.??
উত্তরঃ কাস্টম রমের আলোচনায় চলে আসছে “ROM” কথাটি, তাহলে এই রমটা কি.? এই রম হচ্ছে আমাদের এন্ড্রয়েড ফোনের সফটওয়্যার যেটি আমাদের android mobile কে সচল রাখে, এবং সব রকম কাজ সম্পন্ন করে থাকে । “কাস্টম” শব্দটির অর্থ হচ্ছে পদ্ধতি । সাধারনত আমরা জানি “ROM“= Read Only Memory অর্থাৎ এন্ড্রয়েড মোবাইলের Internal Memory যেখানে মোবাইলের Firmware বা Apps গুলো জমা হয়ে থাকে। তাহলে নতুন কোন পদ্ধতিতে অন্য কোন এন্ড্রয়েড মোবাইলের রম বা সফটওয়্যার কাস্টমাইজ করে আমাদের এন্ড্রয়েড ফোনের জন্য উপযোগী সফটওয়্যার তৈরি করার প্রক্রিয়ায় হচ্ছে custom rom। এন্ড্রয়েড মোবাইলে বর্তমানে বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেম বা সফটওয়্যার প্রচলিত আছে। সেই রম বা সফটওয়্যার কনফিগার করে যেকোনো এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে চালানো যায় আর এই পদ্ধতির operating system হল custom rom।
রম কত প্রকারঃ এন্ড্রয়েড মোবাইলে রম সাধারনত দুই প্রকার। (১) অফিসিয়াল রম বা স্টক রম (stock rom), (২) আন-অফিসিয়াল বা কাস্টম রম (custom rom) . Android mobile কোম্পানিগুলো তাদের নিজস্ব তৈরি “stock rom” দিয়েই সাধারণত মার্কেটে ফোন বিক্রি করে। আমরা ফোন কেনার পরে যে সফটওয়্যার টি দেখতে পায় সেটি হচ্ছে ফোনের stock rom। এবং, আমাদের ফোনের সফটওয়ারটি পরিবর্তন করতে আমরা আমাদের মোবাইলে কাস্টম রম ব্যবহার করে থাকি, এতে করে মোবাইলের সফটওয়্যার আলাদা রকম দেখায় এবং নতুন কিছু ফিচার কাস্টম রমে পেয়ে থাকি। custom rom এর কারনে আপনি অন্য কোন ফোনের স্বাদ নিতে পারছেন।
কাস্টম রম এর সুবিধাঃ custom rom ব্যবহারের কারণ হলো কাস্টম রমের আকর্ষণীয় সব ফিচার, এবং কাস্টমাইজেশন অপশন যার মজা স্টক রমে নেয়া সম্ভব নয়.!! আমাদের অনেকের ইচ্ছা হয় যে, আমার symphony মোবাইলে samsung এর সফটওয়্যার বা rom ব্যবহার করব, বর্তমান টেকনোলজির এই যুগে সেটিও সম্ভব এ কাস্টম রমের ব্যবহারে.। custom rom ব্যবহারের ফলে আপনি আপনার ফোনের সকল ফিচার এবং সফটওয়্যার কে অনেকটা কাস্টমাইজ করে ব্যবহার করতে পারবেন, এতে করে আপনি আপনার ফোনের একটা আলাদা মজা অনুভব করবেন।
কাস্টম রম এর অসুবিধাঃ custom rom সঠিকভাবে port করা নাহলে রমে অনেক সমস্যা দেখা যায়, বা ফোনের ফাংশন গুলো সঠিকভাবে কাজ করে না এই কাজ না করাকে বাগ বলে। operating system একেক ডিভাইসের জন্য একেকভাবে তৈরি হয়ে থাকে, আর এই অপারেটিং সিস্টেম যখন আপনার ফোনে কাস্টম রম ইন্সটল করবেন সেই ফোনের সঙ্গে যদি খাপ খাওয়াতে না পারে তখন এই বাগের সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় এবং ফোন সঠিকভাবে কাজ করে না। # কাস্টম রমে যে সমস্যাগুলি বেশি হয়ে থাকেঃ- (১) যেমন ব্যাটারির চার্জ খুব তাড়াতাড়ি কমে যায়, আবার অনেক সময় চার্জ বেশি সময় থাকে। (২) মোবাইলের ক্যামেরা, ব্লুটুথ, ওয়াইফাই, হটস্পট, ফ্লাশলাইট , এই ফাংশনগুলো অনেক custom rom ইনস্টল করলে কাজ করেনা। আবার অনেক কাস্টম রমে এধরনের কোন সমস্যা থাকে না যদি operating system ফোনের হার্ডওয়্যার এর সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারে তাই আপনার ফোনের ভার্সন এবং ফোনের সকল information অনুযায়ী custom rom নির্বাচন করবেন।
কাস্টম রম দিতে কি কি প্রয়োজনঃ প্রথমত আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলটি রুটেড (rooted) হতে হবে, rooted mobile না হলে আপনি কাস্টম রম ইন্সটল করতে পারবেন না। এখন আপনার প্রয়োজন হবে “CWM” অথবা “TWRP” Recovery (বর্তমানে এই দুইটি custom recovery বহুল ব্যবহৃত বা জনপ্রিয়) এদের মধ্যে যেকোনো একটি আপনার মোবাইলে ফ্লাশ করা থাকতে হবে। এই দুই ধরনের রিকভারি মোড এর সাহায্যে আপনি কাস্টম রম ইন্সটল করতে পারবেন।
রম কিভাবে ডাউনলোড করবেনঃ সবচেয়ে ভালো হয় আপনার ফোনের মডেল ও ভার্সন গুগলে সার্চ করে দেখা। অথবা, বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে আপনি আপনার ফোনের উপযোগী কাস্টম রম পেতে পারেন তবে সবচেয়ে ভাল জায়গা হল xda-developers এখানে আপনি আপনার ফোনের officially custom rom BULD অবস্থায় পাবেন। এখন বিশেষ করে ফেসবুকে বিভিন্ন ফোনের ইউজার এবং গ্রুপ থাকে সেখানে অনেক কাস্টম রম পাওয়া যায় ফেসবুকে আপনার ফোনের মডেল অনুযায়ী সার্চ করে দেখতে পারেন সেখানে বড় কোন কাস্টম রমের collection পেয়ে যেতে পারেন।
যেভাবে কাস্টম রম ইন্সটল করবেনঃ প্রথমে আপনার ফোনটি ফুল চার্জ করে নেবেন। এখন আপনার ফোনটি বন্ধ করুন, এবং ফোনের “Power Button+Volume Plus” বাটন চেপে ধরে থাকুন যতক্ষণ না কাস্টম রিকভারি মোড আসে Samsung mobile custom recovery আনার জন্য “Power Button+Home Button+Volume Plus” বাটন চেপে ধরে থাকতে হবে তাহলে কাস্টম রিকভারি মোডে চলে যাবে custom recovery mode আসার পরে বাটনগুলো ছেড়ে দিন।
(১) প্রথমে আপনার স্টক রম টি ব্যাকআপ করে নিন।
(২) এখন wipe data factory reset বাটনে ক্লিক করুন।
(৩) যদি আপনি কি TWRP রিকভারি ব্যবহার করে থাকেন তাহলে advance option থেকে Dalvic/Art cache,, System,, Cache,, Data,, Internal Storage,, সবগুলোতে টিক মার্ক দিন এরপরে Swipe করুন. আর যদি CWM ব্যবহার করেন তাহলে mount storage থেকে format system yes করুন এবং advance option থেকে wipe dalvik cache,, and ,,battery stats WIPE করুন।
(৪) সবগুলো প্রসেস শেষ হলে মেইন মেনুতে ফিরে আসুন।
(৫) এখন Install বাটনে ক্লিক করুন, এরপর storage থেকে sd card সিলেক্ট করুন এবং যে ফোল্ডারে আপনার ডাউনলোড করা কাস্টম রম আছে সে ফোল্ডারে প্রবেশ করুন, এবং কাস্টম রমটি সিলেক্ট করুন। এখন install বাটনে ক্লিক করুন।
(৬) এখন কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না ইন্সটল প্রসেস শেষ হয়।
(৭) ইন্সটলেশন প্রসেস শেষ হলে এখন reboot option এ ক্লিক করুন এবং সিস্টেম অপশনটি সিলেক্ট করুন। এখন আপনার ফোনটি রিস্টার্ট হবে।
(৮) নতুন করে কাস্টম রম ইন্সটল করলে চালু হতে অনেক সময় লাগে। তাই ঘাবরাবেন না কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।
(৯) ফোনটিতে যrদি boot logo থেকেই যায় বা ফোনটি চালু না হয় তাহলে মোবাইলের ব্যাটারি খুলে আবার লাগান এবং মোবাইলটি পুনরায় চালু করুন।
(১০) যদি আপনার ইন্সটল প্রক্রিয়া সঠিক হয়ে থাকে, তাহলে আপনার ফোনটি তে custom rom
চালু হবে এবং আপনার কাস্টম রমে যদি কোন সমস্যা না থাক্ তাহলে আপনার ফোনে
কোনরকম সমস্যা হবেনা। বা রমে কোন বাগ থাকবে না’ ইনজয় করুন আপনার ফোনের
নতুন custom rom।
কাস্টম রম কিঃ কাস্টম রম ইন্সটল করার আগে প্রথমে আমাদের জানতে হবে এই কাস্টম রম কি.??
উত্তরঃ কাস্টম রমের আলোচনায় চলে আসছে “ROM” কথাটি, তাহলে এই রমটা কি.? এই রম হচ্ছে আমাদের এন্ড্রয়েড ফোনের সফটওয়্যার যেটি আমাদের android mobile কে সচল রাখে, এবং সব রকম কাজ সম্পন্ন করে থাকে । “কাস্টম” শব্দটির অর্থ হচ্ছে পদ্ধতি । সাধারনত আমরা জানি “ROM“= Read Only Memory অর্থাৎ এন্ড্রয়েড মোবাইলের Internal Memory যেখানে মোবাইলের Firmware বা Apps গুলো জমা হয়ে থাকে। তাহলে নতুন কোন পদ্ধতিতে অন্য কোন এন্ড্রয়েড মোবাইলের রম বা সফটওয়্যার কাস্টমাইজ করে আমাদের এন্ড্রয়েড ফোনের জন্য উপযোগী সফটওয়্যার তৈরি করার প্রক্রিয়ায় হচ্ছে custom rom। এন্ড্রয়েড মোবাইলে বর্তমানে বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেম বা সফটওয়্যার প্রচলিত আছে। সেই রম বা সফটওয়্যার কনফিগার করে যেকোনো এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে চালানো যায় আর এই পদ্ধতির operating system হল custom rom।
রম কত প্রকারঃ এন্ড্রয়েড মোবাইলে রম সাধারনত দুই প্রকার। (১) অফিসিয়াল রম বা স্টক রম (stock rom), (২) আন-অফিসিয়াল বা কাস্টম রম (custom rom) . Android mobile কোম্পানিগুলো তাদের নিজস্ব তৈরি “stock rom” দিয়েই সাধারণত মার্কেটে ফোন বিক্রি করে। আমরা ফোন কেনার পরে যে সফটওয়্যার টি দেখতে পায় সেটি হচ্ছে ফোনের stock rom। এবং, আমাদের ফোনের সফটওয়ারটি পরিবর্তন করতে আমরা আমাদের মোবাইলে কাস্টম রম ব্যবহার করে থাকি, এতে করে মোবাইলের সফটওয়্যার আলাদা রকম দেখায় এবং নতুন কিছু ফিচার কাস্টম রমে পেয়ে থাকি। custom rom এর কারনে আপনি অন্য কোন ফোনের স্বাদ নিতে পারছেন।
কাস্টম রম এর সুবিধাঃ custom rom ব্যবহারের কারণ হলো কাস্টম রমের আকর্ষণীয় সব ফিচার, এবং কাস্টমাইজেশন অপশন যার মজা স্টক রমে নেয়া সম্ভব নয়.!! আমাদের অনেকের ইচ্ছা হয় যে, আমার symphony মোবাইলে samsung এর সফটওয়্যার বা rom ব্যবহার করব, বর্তমান টেকনোলজির এই যুগে সেটিও সম্ভব এ কাস্টম রমের ব্যবহারে.। custom rom ব্যবহারের ফলে আপনি আপনার ফোনের সকল ফিচার এবং সফটওয়্যার কে অনেকটা কাস্টমাইজ করে ব্যবহার করতে পারবেন, এতে করে আপনি আপনার ফোনের একটা আলাদা মজা অনুভব করবেন।
কাস্টম রম এর অসুবিধাঃ custom rom সঠিকভাবে port করা নাহলে রমে অনেক সমস্যা দেখা যায়, বা ফোনের ফাংশন গুলো সঠিকভাবে কাজ করে না এই কাজ না করাকে বাগ বলে। operating system একেক ডিভাইসের জন্য একেকভাবে তৈরি হয়ে থাকে, আর এই অপারেটিং সিস্টেম যখন আপনার ফোনে কাস্টম রম ইন্সটল করবেন সেই ফোনের সঙ্গে যদি খাপ খাওয়াতে না পারে তখন এই বাগের সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় এবং ফোন সঠিকভাবে কাজ করে না। # কাস্টম রমে যে সমস্যাগুলি বেশি হয়ে থাকেঃ- (১) যেমন ব্যাটারির চার্জ খুব তাড়াতাড়ি কমে যায়, আবার অনেক সময় চার্জ বেশি সময় থাকে। (২) মোবাইলের ক্যামেরা, ব্লুটুথ, ওয়াইফাই, হটস্পট, ফ্লাশলাইট , এই ফাংশনগুলো অনেক custom rom ইনস্টল করলে কাজ করেনা। আবার অনেক কাস্টম রমে এধরনের কোন সমস্যা থাকে না যদি operating system ফোনের হার্ডওয়্যার এর সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারে তাই আপনার ফোনের ভার্সন এবং ফোনের সকল information অনুযায়ী custom rom নির্বাচন করবেন।
কাস্টম রম দিতে কি কি প্রয়োজনঃ প্রথমত আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলটি রুটেড (rooted) হতে হবে, rooted mobile না হলে আপনি কাস্টম রম ইন্সটল করতে পারবেন না। এখন আপনার প্রয়োজন হবে “CWM” অথবা “TWRP” Recovery (বর্তমানে এই দুইটি custom recovery বহুল ব্যবহৃত বা জনপ্রিয়) এদের মধ্যে যেকোনো একটি আপনার মোবাইলে ফ্লাশ করা থাকতে হবে। এই দুই ধরনের রিকভারি মোড এর সাহায্যে আপনি কাস্টম রম ইন্সটল করতে পারবেন।
রম কিভাবে ডাউনলোড করবেনঃ সবচেয়ে ভালো হয় আপনার ফোনের মডেল ও ভার্সন গুগলে সার্চ করে দেখা। অথবা, বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে আপনি আপনার ফোনের উপযোগী কাস্টম রম পেতে পারেন তবে সবচেয়ে ভাল জায়গা হল xda-developers এখানে আপনি আপনার ফোনের officially custom rom BULD অবস্থায় পাবেন। এখন বিশেষ করে ফেসবুকে বিভিন্ন ফোনের ইউজার এবং গ্রুপ থাকে সেখানে অনেক কাস্টম রম পাওয়া যায় ফেসবুকে আপনার ফোনের মডেল অনুযায়ী সার্চ করে দেখতে পারেন সেখানে বড় কোন কাস্টম রমের collection পেয়ে যেতে পারেন।
যেভাবে কাস্টম রম ইন্সটল করবেনঃ প্রথমে আপনার ফোনটি ফুল চার্জ করে নেবেন। এখন আপনার ফোনটি বন্ধ করুন, এবং ফোনের “Power Button+Volume Plus” বাটন চেপে ধরে থাকুন যতক্ষণ না কাস্টম রিকভারি মোড আসে Samsung mobile custom recovery আনার জন্য “Power Button+Home Button+Volume Plus” বাটন চেপে ধরে থাকতে হবে তাহলে কাস্টম রিকভারি মোডে চলে যাবে custom recovery mode আসার পরে বাটনগুলো ছেড়ে দিন।
(১) প্রথমে আপনার স্টক রম টি ব্যাকআপ করে নিন।
(২) এখন wipe data factory reset বাটনে ক্লিক করুন।
(৩) যদি আপনি কি TWRP রিকভারি ব্যবহার করে থাকেন তাহলে advance option থেকে Dalvic/Art cache,, System,, Cache,, Data,, Internal Storage,, সবগুলোতে টিক মার্ক দিন এরপরে Swipe করুন. আর যদি CWM ব্যবহার করেন তাহলে mount storage থেকে format system yes করুন এবং advance option থেকে wipe dalvik cache,, and ,,battery stats WIPE করুন।
(৪) সবগুলো প্রসেস শেষ হলে মেইন মেনুতে ফিরে আসুন।
(৫) এখন Install বাটনে ক্লিক করুন, এরপর storage থেকে sd card সিলেক্ট করুন এবং যে ফোল্ডারে আপনার ডাউনলোড করা কাস্টম রম আছে সে ফোল্ডারে প্রবেশ করুন, এবং কাস্টম রমটি সিলেক্ট করুন। এখন install বাটনে ক্লিক করুন।
(৬) এখন কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন যতক্ষণ না ইন্সটল প্রসেস শেষ হয়।
(৭) ইন্সটলেশন প্রসেস শেষ হলে এখন reboot option এ ক্লিক করুন এবং সিস্টেম অপশনটি সিলেক্ট করুন। এখন আপনার ফোনটি রিস্টার্ট হবে।
(৮) নতুন করে কাস্টম রম ইন্সটল করলে চালু হতে অনেক সময় লাগে। তাই ঘাবরাবেন না কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।
(৯) ফোনটিতে যrদি boot logo থেকেই যায় বা ফোনটি চালু না হয় তাহলে মোবাইলের ব্যাটারি খুলে আবার লাগান এবং মোবাইলটি পুনরায় চালু করুন।
No comments